স্বশিক্ষা অর্জনে বই পড়ার গুরুত্ব (অনুচ্ছেদ)

হ্যালো, শিক্ষার্থীরা। কেমন আছেন সবাই। আশাকরি, সকলেই ভালো আছেন। আমি আজকে শেয়ার করব।স্বশিক্ষা অর্জনে বই পড়ার গুরুত্ব নিয়ে।

স্বশিক্ষা অর্জনে বই পড়ার গুরুত্ব
স্বশিক্ষা অর্জনে বই পড়ার গুরুত্ব

স্বশিক্ষা অর্জনে বই পড়ার গুরুত্ব

জীবন ও বই পরস্পর নিবিড় বন্ধনে আবদ্ধ। কেননা বই মানেই হলো জীবনের সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনার রূপগাথা। মানবজীবনের চিন্তা-চেতনার বাস্তব প্রতিফলন কালির অক্ষরে মুদ্রিত হয় বইয়ের পাতায়। তাই বলা যায়, স্বশিক্ষা অর্জনে বই পড়ার গুরুত্ব অপরিসীম। 

স্বশিক্ষা অর্জনে বই পাঠে মানুষের কোমল মনে জন্ম নেয় আনন্দ, বেদনা, বিস্ময়, নীতি, সহানুভূতি, স্নেহ, প্রেম, মায়া, মমতা, ভক্তি প্রভৃতি সুকুমার বৃত্তি। বই পাঠে মানুষের মনে এক অপূর্ব শিহরণ জাগে। বই পাঠ করেই সে এ পৃথিবীর বিশালত্ব অনুভব করতে পারে।

বই পাঠের মাধ্যমে মানুষ সত্য, সুন্দর ও কল্যাণের সন্ধান পায় । বই পাঠে মানুষ আনন্দ লাভ করে থাকে সত্য, তবে আনন্দ উপলব্ধির জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে হয়। বইয়ের জগৎ থেকে আনন্দ লাভের জন্য মানুষকে অধ্যবসায়ী হতে হবে। উৎকৃষ্ট বই-ই মানুষকে প্রকৃত সুখ ও আনন্দ দান করতে পারে। বই পাঠের আনন্দ দীর্ঘদিন মানুষের মনকে সুরভিত করে রাখে।

শেষকথাঃ স্বশিক্ষা অর্জনে বই পড়ার গুরুত্ব (অনুচ্ছেদ)। অনুচ্ছেদটি উপরে দেওয়া হয়েছে। অনুচ্ছেদটি পড়ে, নিজের মত করে লেখার চেষ্টা করুন।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url